T20I ইংল্যান্ড রাজকোটে ভারতের বিরুদ্ধে 26 রানের জয়ের মাধ্যমে তাদের টি-টোয়েন্টি সিরিজের আশা বাঁচিয়ে রেখেছে, বরুণ চক্রবর্তীর দুর্দান্ত পাঁচ উইকেটের ধাক্কাকে পরাস্ত করেছে। বেন ডাকেটের স্থিতিস্থাপক অর্ধশতক এবং লিয়াম লিভিংস্টোনের দেরী-ক্রমের আতশবাজির সাহায্যে দর্শকরা 9 উইকেটে 177 রান করে। জবাবে, ভারত তীব্র চাপের মুখে পড়ে যায়, ইংল্যান্ডের পেস আক্রমণের শর্ত অনুযায়ী 9 উইকেটে 145 রান করে।
ডাকেট অ্যাঙ্করস ইংল্যান্ডের ইনিংস
টানা তৃতীয়বারের মতো প্রথমে ব্যাট করতে নেমে, ডাকেটের নেতৃত্বে ইংল্যান্ড একটি বিস্ফোরক শুরু করেছিল। বাঁ-হাতি এই ব্যাটসম্যানের আক্রমণাত্মক পদ্ধতির কারণে তিনি একজন ওপেনার হিসেবে প্রথম টি-টোয়েন্টি পঞ্চাশে পৌঁছেছিলেন, যা নবম ওভারে ইংল্যান্ডকে 1 উইকেটে 83 রানে পৌঁছে দেয়। যাইহোক, বরুণ চক্রবর্তীর দুর্দান্ত স্পেল (24 রানে 5 উইকেট) দ্বারা একটি বিধ্বংসী মিডল অর্ডারের পতন তাদের গতিকে লাইনচ্যুত করার হুমকি দেয়।
লিভিংস্টোনের কুইকফায়ার 24 বলে 43, পাঁচটি ছক্কায়, ইংল্যান্ডকে পুনরুদ্ধার করতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক টোটাল পোস্ট করতে সহায়তা করে। আদিল রশিদ এবং মার্ক উডের মধ্যে শেষ উইকেটে 24 রানের একটি অমূল্য স্ট্যান্ড নিশ্চিত করেছে যে তারা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো সত্ত্বেও তাদের ব্যাটিং প্রচেষ্টাকে সর্বোচ্চ করেছে।
T20I ইংল্যান্ডের পেসারদের দ্বারা ভারতের চেজ আটকে যায়
টপ অর্ডারকে দোলা দিয়ে শুরুতেই ডিসমিসাল দিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া নড়বড়ে শুরু হয়। সঞ্জু স্যামসন টানা দ্বিতীয় ম্যাচে সস্তায় পড়ে যান, আর অভিষেক শর্মার প্রতিশ্রুতিশীল শুরুটি ব্রাইডন কার্সের বোলিংয়ে আর্চারের দুর্দান্ত ক্যাচে কেটে যায়।
ফর্মে থাকা তিলক ভার্মা, তার শেষ চারটি টি-টোয়েন্টি ইনিংসে অপরাজিত ছিলেন, ভারতের তাড়া চালাতে প্রস্তুত ছিলেন কিন্তু রশিদের একটি দুর্দান্ত ডেলিভারির শিকার হন যা তার স্টাম্প ভেঙে দেয়। ভারত 5 উইকেটে 85 রানে নিজেদের খুঁজে পেয়েছিল, গতি খুঁজে পেতে লড়াই করছে।
হার্দিক পান্ডিয়ার ৩৫ বলে ৪০ রান আশার আলো দিয়েছিল, কিন্তু লং অফে ওভারটনের কাছে তার আউট কার্যকরভাবে ভারতের ভাগ্যকে সিলমোহর দিয়েছিল। ইংল্যান্ডের সুশৃঙ্খল বোলিং পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্বাগতিকরা সপ্তম এবং 15তম ওভারের মধ্যে মাত্র দুটি বাউন্ডারি পরিচালনা করেছিল।
রশিদের যথার্থতা এবং ইংল্যান্ডের পেস আধিপত্য
চার ওভারে রশিদের 15 রানে 1 রানের স্পেল ভারতের স্কোরিং হারকে দমিয়ে দেয়, যখন আর্চার, কারস এবং ওভারটনের ত্রয়ী তাদের মধ্যে সাতটি উইকেট ভাগ করে নেয়। পেস-ভারী আক্রমণ ধারাবাহিকভাবে হার্ড লেন্থে আঘাত করে, ভারতকে গুরুত্বপূর্ণ মোড়কে ত্বরান্বিত করতে বাধা দেয়।
মহম্মদ শামি, 14 মাস পর ভারতের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে ফিরেছেন, একটি স্থির স্পেল দিয়েছেন কিন্তু উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হয়েছেন। তার উপস্থিতি স্বাগতিকদের জন্য একটি মনোবল বৃদ্ধি করেছিল, তবুও এটি খেলার ফলাফলকে পরিবর্তন করতে তেমন কিছু করেনি।
বরুণ চক্রবর্তীর বীরত্ব বৃথা
ইংল্যান্ডের চূড়ান্ত জয় সত্ত্বেও, বরুণ চক্রবর্তী ছিলেন অসাধারণ পারফরমার, T20I তে তার দ্বিতীয় পাঁচ উইকেট শিকারের দাবি। তার বৈচিত্র্য ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের বিরক্ত করেছিল, যার ফলে মধ্য-ইনিংসের পতন ঘটে যার ফলে তারা মাত্র সাত ওভারে ৪৪ রানে ৭ উইকেট হারায়।
যাইহোক, ইংল্যান্ডের লোয়ার অর্ডার স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছিল, যাতে ব্যাট হাতে তাদের প্রারম্ভিক আধিপত্য নষ্ট না হয়। ডাকেটের নক ভিত্তি স্থাপন করে, এবং লিভিংস্টোনের দেরী ব্লিটজ তাদের একটি প্রতিরক্ষাযোগ্য মোট পোস্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা দেয়।
সিরিজ একটি রোমাঞ্চকর সমাপ্তির জন্য প্রস্তুত
এই জয়ের সাথে, ইংল্যান্ড তাদের প্রচারে পুনরুজ্জীবিত করেছে, টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে ভারতের দশ ম্যাচ জয়ের ধারা ভেঙে দিয়েছে। সিরিজটি এখন একটি নিষ্পত্তিমূলক চূড়ান্ত লড়াইয়ের দিকে যাচ্ছে, যেখানে উভয় দলই আধিপত্যের জন্য লড়াই করবে যা একটি রোমাঞ্চকর প্রতিযোগিতা হওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
JitaBet , JitaWin , এবং JITA88 এ আপনার বাজি রাখুন , তারা সত্যিই ভাল প্রতিকূলতা অফার করে, খেলুন এবং বড় জিতুন!
উপসংহার
ইংল্যান্ডের স্থিতিস্থাপকতা এবং কৌশলগত কার্য সম্পাদন এই জয় নিশ্চিত করার জন্য একটি নিষ্পত্তিমূলক ভূমিকা পালন করেছিল, পূর্ববর্তী বিপত্তিগুলির পরে তাদের বাউন্স ব্যাক করার ক্ষমতা প্রদর্শন করে। ম্যাচটি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সুশৃঙ্খল বোলিং, তীক্ষ্ণ ফিল্ডিং এবং গণনাকৃত ব্যাটিং প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরে। সিরিজটি এখনও জীবিত থাকায়, উভয় দলই আসন্ন ফিক্সচারে তাদের কৌশলগুলিকে সূক্ষ্ম সুর করতে দেখবে। ভারত যেহেতু হোম টার্ফে আধিপত্য পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্য রাখে, ইংল্যান্ড সিরিজ জয়ের জন্য এই গতিকে পুঁজি করতে চাইবে।
FOR MORE UPDATE FLOW JitaSports English News and JitaSports BD News
